Tuesday, October 14, 2014

Official Web Portal of the Government of Bangladesh

Official Web Portal of the Government of Bangladesh

          Welcome to the Official Web Portal of the Government of Bangladesh. Under the auspices of the Cabinet Division, the Access to Information (a2i) Program supported designing, developing and implementing this whole-of-government Portal. This Portal is established in order to establish transparency and accountability, alongside citizen-centric governance.
 
           It is a gateway to 25,000 portals/websites of all government offices - Union, Upazila, District, Division, Directorate and Ministry. The objective is to promote citizenry rights with regard to public information and services by providing a single window access. An attempt has been made through this Portal to provide comprehensive, accurate, reliable and one-stop source of information about Bangladesh and its various facets of political, historical and cultural legacy.
 
          Field-level websites offer updated news, notices, official list of data to be provided de jure, relevant laws and regulations, detailed description of different services and the organizational structure. Besides, information of local educational institutions, non-governmental organizations, clubs, religious institutions, banks, insurance and others are presented in the Portal. The Portal also offers location-wise information of historical significance and archeological interest.
 
      This Portal embeds key information pertaining to government such as: agriculture, education, health, law and human rights, human resource development, social security, environment and disaster management, tourism and history, natural and archeological sites, educational institutions, business organizations, public representatives and eminent persons, freedom fighters list, government circular/gazette, procedures for applying and receiving public services, government forms, citizen charter, list of officers and personnel, digital guard files, e-directory, district-level and other e-services, development projects’ activities and other information of public interest.
 
      Starting from the entrepreneurs of Union Digital Centers to the ministries and their divisions, about 50,000 trained government officials and employees are collating and updating the Portal’s information. The content of this Portal is managed centrally by the Cabinet Division.

 web: http://www.bangladesh.gov.bd

About Bangladesh Government Press( BG Press )



About BG Press

           Bangladesh Government Press widely known as BG Press is the lying-in house of Government Publications, For classified  materials, Reports, Budget, Bills, Acts, Ordinances, Resolutions, leaflets, Posters. Synchronizing with the geo-political change and rearrangements those came on the map of this area BG Press has got its present infrastructure, manpower, technology back-up and product range. Of a good number of Presses established in different parts of British India one was East Bengal Government Press at Alipur, Calcutta (now Kolkata). During the partition of British India as an independent Government print-house of State it was temporarily shifted in the Central Jail, (Nazimuddin Road), Dhaka. 

          BG Press came in operation by 1948 with a few mounds of lead type-metal and two worm-out printing machines. Then in 1953 it was again shifted and permanently established at the present venue. By the year 1956 it was introduced as East Pakistan Government Press (EPGP) and then the manpower strength was 1400. After the emergence of Bangladesh as an independent country in 1971 EPGP was renamed as Bangladesh Government Press (BG Press).

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস(বয়স, নিয়োগ ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা )বিধিমালা ২০১৪

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, নিয়োগ ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা )বিধিমালা ২০১৪  প্রকাশিত হয়েছে। বিধিমালাটি দেখার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন:

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, নিয়োগ ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা )বিধিমালা

Sunday, March 17, 2013

জ্যৈষ্ঠতা নির্ধারণের সাধারণ নীতিমালা

১) জ্যেষ্ঠতার শর্তাবলি:

সরকারি চাকুরীর ক্ষেত্রে চাকুরীর বিভিন্ন শর্তাবলী সমূহের মধ্যে একজন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীর জন্য জ্যেষ্ঠতা একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেকগুলি বিষয় সম্বন্ধেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের উদ্দেশ্যে জ্যেষ্ঠতা বিবেচিত হয়ে থাকে। বিষয়গুলি হল:

(ক) পদোন্নতি।
(খ) উচ্চতর বেতন স্কেল প্রদান।
(গ) দেশে/বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রদান।
(ঘ) গুরুত্বপূর্ণ পদে/স্থানে নিয়োগ ইত্যাদি।

যদি কোন কর্মকতা বা কর্মচারীর জ্যেষ্ঠতা কোনক্রমে বাধাগ্রস্ত হয় সেক্ষেত্রে তা তার চাকুরীর শর্তাবলীকে বিঘ্নিত (affect) করে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংবিধানের ১৪০(২)(গ) ধারা মোতাবেক যে সকল ক্ষেত্রে চাকুরীর শর্তাবলী বিঘ্নিত হয় সে সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সাথে পরামর্শ করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। রুলস অব বিজনেস ১৯৭৫ এর বিধি ৯(ভি) তে উল্লেখ আছে, যে কোন সরকারি কর্মকতা বা কর্মচারীর জ্যেষ্ঠতা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপিত হলে সে বিষয়ে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শ করতে হবে।

২) জ্যৈষ্ঠতা নির্ধারণের সাধারণ নীতিমালা:

সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ১/১৬/৬৯/ডি-২, তারিখ: ৩১/১২/১৯৭০ খৃ: এর মাধ্যমে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা জারী করা হয়। সকল শ্রেণির কর্মকর্তা/কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এই নীতিমালা কর্ম কমিশনের সাথে পরামর্শ ক্রমে প্রণয়ন করা হয়। উল্লেখিত এই স্মারকটিতে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা প্রয়োগ সম্পর্কে নিম্নরূপ বক্তব্য রয়েছে:

(ক) ১ম. ২য় ও ৩য় শ্রেণির সকল পদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালার প্রযোজ্যতা থাকিবে। তবে কোন নির্দিষ্ট ক্যাডার বা চাকুরীর জন্য যদি সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত অন্য কোন জ্যেষ্ঠতার বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনা থাকে, সেক্ষেত্রে উক্ত ক্যাডার বা চাকুরীর জ্যেষ্ঠতা উক্ত বিধিমালা, নীতি বা নিদের্শনা দ্বারা নির্ধারিত হবে।

(খ) কোন বিশেষ ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের/ বিভাগের। তবে সাধারণ বা সুর্নিদিষ্ট নীতিমালার আওতায় জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা সম্ভব হয়নি, এমন সন্দেহজনক কেইস সিদ্ধান্তের জন্য সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করতে হবে।

[টীকা:
(১) জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা জারীর সময় ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের ৩য় শ্রেণির পদে পদোন্নতি প্রদানের কোন বিধান ছিল না। যার কারণে এখানে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের বিষয়টি উল্লেখ হয় নি। কিন্তু সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং ইডি/রেড-১/এস-২৫/৮০-৯৭(২৫০) তারিখ: ২৪/১২/১৯৮০খৃ: এর মর্মানুসারে বিভিন্ন নিয়োগ বিধিতে ৪র্থ শ্রেণির পদ হতে ৩য় শ্রেণির পদে পদোন্নতির বিধান সন্নিবেশিত করার কারণে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণেরও প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের ক্ষেত্রেও এই নীতিমালার প্রয়োগে কোন বাধা নাই।

(২) ‌নির্দিষ্ট কোন চাকুরী বা পদের জন্য জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ সংক্রান্ত পৃথক কোন বিধিমালা, নীতি বা নিদের্শনা থাকলে তাই প্রযোজ্য হবে। অবশ্য ঐ বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনা সংস্থাপন মন্ত্রণালয় কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। আরো উল্লেখ্য যে, উক্ত বিধিমালা, নীতি বা নির্দেশনায় উল্লেখিত নাই, এমন বিষয়ে জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালার বিধান অনুসরণ করতে হবে।

বিশ্লেষণ:
জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের জন্য সরকার স্মারক নম্বর ১/১৬/৬৯ ডি-২, তাং ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭০-এর মাধ্যমে সাধারণ নীতিমালা জারী করে। সরকার যে সমস্ত ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা সম্পর্কে বিশেষ বিধিমালা প্রণয়ন করেছে; সে সমস্ত ক্ষেত্র ব্যতীত সকল শ্রেণির (যথা-১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণির সরকারী কর্মকর্তা/কর্মচারী) সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীর জন্য জ্যেষ্ঠতার এই সাধারণ নীতিমালা প্রণয়ন করে। যে সমস্ত ক্ষেত্রে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ সম্ভবপর নয়, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।

(১) যে সমস্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী, বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের পূর্বেকার উন্মুক্ত (Open) বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত (Recruited) তারা বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের তুলনায় জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন।

(২) যদি দুই বা ততোধিক ব্যক্তি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের মাধ্যমে উন্মুক্ত(Open) বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে চাকুরীর জন্য সুপারিশকৃত হন, সেক্ষেত্রে তাঁদের পারস্পরিক জ্যেষ্ঠতা বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের গৃহীত পরীক্ষার মেরিট তালিকার ভিত্তিতে স্থিরকৃত হবে।

(৩) উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ কর্ম কমিশন যদি কেবলমাত্র একজন প্রার্থীকে সুপারিশ করেন তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ বা পদে যোগদানের তারিখ যাই পরে ঘটে সে তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে। যদি কোন কর্মকর্তা পূর্ব হতে এডহক ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট পদে কর্মরত থাকেন; তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে। অপরপক্ষে তিনি যদি একই পদে পূর্ব হতে চাকুরীতে না থেকে থাকেন; তাহলে তিনি বাংলাদেশ কর্ম কমিশন কর্তৃক সুপারিশের পর সংশ্লিষ্ট পদে তাঁর যোগদানের তারিখ হতে জ্যেষ্ঠতা প্রাপ্ত হবেন/গণনা করা হবে।

(৪) এক বিধিবদ্ধ সংস্থার চাকুরী হতে উদ্বৃত্ত হয়ে অন্য একটি বিধিবদ্ধ সংস্থার চাকুরীতে আত্মীকৃত হলে পূর্ব পদের চাকুরীর সম্পূর্ণ সময় আত্মীকৃত পদের জ্যেষ্ঠতার জন্য গণনা করা হবে। তবে উদ্বৃত্ত ঘোষিত কোন কর্মচারী যে সংস্থা হতে উদ্বৃত্ত ঘোষিত হয়েছে, সে সংস্থা হতে অবসর গ্রহণ সুবিধাদি গ্রহণ করে থাকলে আত্মীকৃত পদে তার পূর্ব চাকুরী জ্যেষ্ঠতার জন্য গণনা যোগ্য হবে না। এক্ষেত্রে আত্মীকৃত পদে আত্মীকরণের দিন হতে তার জ্যেষ্ঠতা গণনা করা হবে।]

জ্যেষ্ঠতার সাধারণ নীতিমালা সংক্রান্ত সংস্থাপন মন্ত্রণালয় স্মারক নং ১/১৬/৬৯ ডি-২, তারিখ: ৩১/১২/১৯৭০ খ্রি:-এর সাথে সংযুক্ত পরিশিষ্ট নিম্নরূপ:
(১) পূর্বের উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক বাছাইকৃত/নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকতাগণ, পরবর্তী উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাছাইকৃত/নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণের চেয়ে জ্যেষ্ঠতর হবেন।

(২) সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক প্রকাশ্য/উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যদি দুই বা ততোধিক প্রার্থী সুপারিশকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে তাদের পারষ্পরিক জ্যেষ্ঠতা কর্ম কমিশন কর্তৃক স্থিরকৃত মেধা অনুযায়ী নির্ধারিত হবে।

(৩) সরকারি কর্ম কমিশন কর্তৃক প্রকাশ্য বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে যদি একজন মাত্র প্রার্থীকে সুপারিশ করে; তাহলে সুপারিশের তারিখ অথবা তার পদে যোগদানের তারিখের মধ্যে যেটি পরে হবে সে তারিখ থেকে তার জ্যেষ্ঠতা গণনা করা হবে।

(এ) যদি কোন ব্যক্তি একই পদে এডহক ভিত্তিতে ইতোমধ্যে অধিষ্ঠিত হয়ে থাকেন, তাহলে তার জ্যেষ্ঠতা সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশের তারিখ হতে গণনা করা হবে।

(বি) যদি কোন ব্যক্তি একই পদে এডহক ভিত্তিতে ইতোমধ্যে অধিষ্ঠিত না হয়ে থাকেন, তাহলে তার জ্যেষ্ঠতা সরকারি কর্ম কমিশনের সুপারিশকৃত হয়ে তার পদে যোগদানের তারিখ হতে গণনা করা হবে।
........

Friday, June 29, 2012

বিএসআর( পার্ট-০১) অধ্যায়-এক : প্রয়োগ বিধি

বিএসআর( পার্ট-০১)
---------------------------
অধ্যায়-এক : প্রয়োগ বিধি
------------------------------------
বিধি -০০১: 
বর্ণিত বিধিসমূহ বাংলাদেশ সার্ভিস রুলস নামে গণ্য হবে। ভিন্নরূপ কোন কিছু বিবৃত ছাড়া এই বিধিসমূহ ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ তারিখ থেকে ইহা কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে।

বিধি-০০২:
সংবিধানের বিধানের আলোকে এবং ভিন্নরূপ বর্ণিত না থাকলে বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্ত সকল কর্মচারীর ক্ষেত্রে অত্র বিধিসমূহ প্রযোজ্য। ইহা নিম্নবর্ণিত আইন বা চুক্তির আওতাভুক্ত নয়, এ্ররূপ ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে-

  • (এ)১.  কার্যকর কোন আইনের আওতায় যে সকল ব্যক্তির নিয়োগ ও চাকুরির শর্তসমূহের প্রয়োজনে বিশেষ বিধান  প্রণীত হয়েছে:
  • (এ্র) ২.  সম্পাদিত কোন চুক্তির মাধ্যমে যে সকল ব্যক্তির চাকুরি, বেতন-ভাতাদি অথবা পেনশন অথবা এর যে কোনটি সম্পর্কে বিশেষ বিধান রয়েছে।
  • (বি) প্রয়োগ নাই।

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
টীকা-১: 
এই বিধি নিম্ন বর্ণিত কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য-

  • রাজস্বখাত ভুক্ত সকল কর্মচারীদের জন্য
  • কর্পোরেশন অথবা বিধিবদ্ধ সংস্থার নিয়মিত কর্মচারীদের জন্য তাদের প্রবিধানসমূহ অথবা বিধিসমূহে উল্লেখ নাই, এমন সব বিষয়ে এবং
  • চুক্তিভিত্তিক নিয়োজিত কর্মচারীদের জন্য যে সকল বিষয় চুক্তিপত্রে বর্ণিত নাই ইত্যাদি সকল বিষয়ে এই বিধির বিধান প্রযোজ্য হবে।

টীকা-২: 
সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক বা বিরোধপূর্ণ বা পরিপন্থি কোন বিধান এই বিধিমালায় থাকলে তা আপনা হতেই অকার্যকর বলে গণ্য হবে এবং এই ক্ষেত্রে সংবিধানের বিধান কার্যকরী হবে। প্রসঙ্গক্রমে ৩৪ নং বিধির উল্লেখ করা যায়। উক্ত বিধিমতে একাধিক্রমে পাঁচ বছর চাকুরি হতে অনুপস্থিত থাকার ক্ষেত্রে চাকুরির অবসান হওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু সংবিধানের ১৩৫(২) অনুচ্ছেদের বিধান অনুসারে প্রস্তাবিত ব্যবস্থা গ্রহণের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর যুক্তি সংগত সুযোগদান না করে চাকুরির অবসান ঘটানো যায় না বিধায় এই বিধিমালার ৩৪ নং বিধির আওতায় চাকুরির অবসান করতে হলে উক্ত সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর সুযোগ দান করতে হবে।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
বিধি-০০৩: বিলুপ্ত(Omitted)।

বিধি-০০৪: এই বিধির ব্যাখ্যা প্রদানের ক্ষমতা সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------
নোট-০১:
এই বিধিতে কেবলমাত্র সরকারকে যে ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে, সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সাথে পরামর্শ না করে তা প্রয়োগ করা যাবে না। তবে যে সকল বিষয়ে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সম্মতি রয়েছে এবং যে সকল বিষয় সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের মাধমে রাষ্ট্রপতির বরাবরে উপস্থাপন করতে হবে তা সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সাধারণ অথবা বিশেষ আদেশের মাধ্যমে জারী করতে পারবে।

নোট-০২: বিলুপ্ত(Omitted)।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------